অপারেটর কী?

অপারেটর হল এমন একটি চিহ্ন বা প্রতীক, যা প্রোগ্রামিং ভাষায় নির্দিষ্ট ধরণের অপারেশন বা হিসাব-নিকাশ চালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।

অপারেটর কি?

চলো, এবার আমরা একটু বিস্তারিত সম্পর্কে জানি। ধরো, তুমি তোমার বন্ধুর সাথে মিষ্টি ভাগ করে খাচ্ছো। এখানে, ‘ভাগ’ করাটা একটা অপারেশন বা কাজ। ঠিক একইভাবে, কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে, যখন আমরা দুইটি সংখ্যা যোগ, বিয়োগ, গুণ বা ভাগ করি, তখন আমরা অপারেটর ব্যবহার করি। এই অপারেটরগুলো হলো +, -, *, / ইত্যাদি।

উদাহরণস্বরূপ, তুমি যদি ৫ এবং ৩ যোগ করতে চাও, তাহলে তুমি লিখবে ৫ + ৩, এখানে ‘+’ হল যোগের অপারেটর। এটি তোমাকে উত্তর হিসেবে ৮ দিবে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক কাজে এই ধরণের বিভিন্ন অপারেটর প্রয়োগ হয়। যেমন- বাজারে কেনাকাটার সময় মোট দাম গণনা করা, রেসিপি অনুযায়ী খাবারের উপকরণ মেপে নেওয়া ইত্যাদি। প্রোগ্রামিংয়ে, এই অপারেটরগুলো আমাদের কোড লেখার সময় ডাটা নিয়ে বিভিন্ন অপারেশন চালাতে সাহায্য করে।

অপারেটর বলতে কি বোঝায়?

অপারেটর হলো এক ধরনের চিহ্ন যা কোনো কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষায় এক বা একাধিক মানের উপরে নির্দিষ্ট অপারেশন সম্পাদন করে।

অপারেটরের কত প্রকার আছে?

মূলত, অপারেটরের তিন প্রধান প্রকার আছে: আর্থিক (যেমন: +, -, *, /), যৌক্তিক (যেমন: AND, OR, NOT) এবং তুলনামূলক (যেমন: ==, !=, <, >)।

আর্থিক অপারেটর কি কাজ করে?

আর্থিক অপারেটর মূলত যোগ, বিয়োগ, গুণ, এবং ভাগ এর মতো গাণিতিক অপারেশন সম্পাদন করে।

যৌক্তিক অপারেটর কেন ব্যবহার করা হয়?

যৌক্তিক অপারেটর মূলত শর্ত পরীক্ষা করতে এবং বিভিন্ন শর্তাধীন অপারেশনের সত্য-মিথ্যা মূল্যায়ন করতে ব্যবহার করা হয়।

তুলনামূলক অপারেটরের উদ্দেশ্য কি?

তুলনামূলক অপারেটর বিভিন্ন মানের তুলনা করে এবং তারা পরস্পরের সাথে সমান, বেশি, বা কম কিনা তা নির্ধারণ করে।

Scroll to Top