বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীর নাম নির্দিষ্ট করা কঠিন, তবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার সামাজিক বিজ্ঞানের অবদানের জন্য বিশ্বব্যাপী সম্মানিত।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী কে?
আসলে, বিজ্ঞানে অনেক ধরনের গবেষণা আছে এবং অনেক বিজ্ঞানী তাদের নিজস্ব ক্ষেত্রে অবদান রাখেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিশেষ উদাহরণ, যিনি সামাজিক বিজ্ঞানে অবদান রেখেছেন। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং তার মাধ্যমে ছোট ছোট ঋণ দিয়ে দারিদ্র্য বিমোচনে বিপ্লব ঘটিয়েছেন। এই কাজের জন্য তিনি ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন।
ভাবতে পারো, একজন মানুষ কিভাবে ছোট একটি ধারণা দিয়ে লাখ লাখ মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনতে পারেন। ড. ইউনূস প্রমাণ করেছেন যে বিজ্ঞান শুধু ল্যাবরেটরিতে অবদান রাখা নয়, মানুষের জীবনে সরাসরি পরিবর্তন আনাও বিজ্ঞানের একটি বড় অংশ।
বাংলাদেশের বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে প্রথম নোবেল পুরস্কার কে পেয়েছেন?
উত্তর: বাংলাদেশের কোনো বিজ্ঞানী এখনো নোবেল পুরস্কার পাননি। তবে মুহাম্মদ ইউনূস অর্থনীতির ক্ষেত্রে নোবেল পান।
বাংলাদেশে বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কোন আন্তর্জাতিক পুরস্কার আছে?
উত্তর: বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন, যেমন: টুইস পুরস্কার, কিন্তু এটি কোনো নির্দিষ্ট পুরস্কারের নাম নয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা সম্মাননা পেয়েছেন।
বাংলাদেশে বিজ্ঞানের শিক্ষা কত বছর বয়স থেকে শুরু হয়?
উত্তর: বাংলাদেশে বিজ্ঞানের শিক্ষা সাধারণত প্রাথমিক শিক্ষা থেকেই শুরু হয়, অর্থাৎ প্রায় ৬ বছর বয়স থেকে।
বাংলাদেশে বিজ্ঞান গবেষণায় সরকারের অবদান কেমন?
উত্তর: বাংলাদেশ সরকার বিজ্ঞান গবেষণায় অবদান রাখে বিভিন্ন প্রকল্প ও অনুদানের মাধ্যমে। তবে অনেকে মনে করেন এর পরিমাণ বাড়ানো দরকার।
বাংলাদেশে বিজ্ঞান গবেষণার জন্য কোন কোন প্রতিষ্ঠান বিখ্যাত?
উত্তর: বাংলাদেশে বিজ্ঞান গবেষণার জন্য বাংলাদেশ বিজ্ঞান শিল্প গবেষণা পরিষদ (BCSIR), বাংলাদেশ এটমিক এনার্জি কমিশন, এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বিভাগ বিখ্যাত।