dudok kormokortedar talika

দুদক কর্মকর্তাদের তালিকা | দুদক কর্মকর্তাদের তালিকা সেগুনবাগিচা

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এর প্রধান কার্যালয় সেগুনবাগিচায় অবস্থিত। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দুদক কর্মকর্তারা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাদের সততা এবং দক্ষতা দেশের অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য।

আজকের আর্টিকেলে আমরা দুদক কর্মকর্তাদের তালিকা নিয়ে আলোচনা করব। তাদের দায়িত্ব এবং ভূমিকা সম্পর্কে জানব। আশা করি, এই তথ্যগুলো আপনাদের জন্য সহায়ক হবে।

দুদক কর্মকর্তাদের তালিকা | দুদক কর্মকর্তাদের তালিকা সেগুনবাগিচা

নাম পদবী ই-মেইল
মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ চেয়ারম্যান [email protected]
মোঃ জহুরুল হক কমিশনার (তদন্ত) [email protected]
মোছাঃ আছিয়া খাতুন কমিশনার (অনুসন্ধান) [email protected]
মোঃ মাহবুব হোসেন সচিব [email protected]
মীর রুহুল আমিন মহাপরিচালক (লিগ্যাল ও প্রসিকিউশন) [email protected]
মোঃ জাকির হোসেন মহাপরিচালক (তদন্ত – ২) [email protected]
মোঃ রেজানুর রহমান মহাপরিচালক (তদন্ত – ১) [email protected]
মোঃ মোকাম্মেল হক মহাপরিচালক (মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ) [email protected]
রেজওয়ানুর রহমান মহাপরিচালক (প্রশাসন) [email protected]
মোঃ আক্তার হোসেন মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) [email protected]
মীর মোঃ জয়নুল আবেদীন শিবলী মহাপরিচালক (বিশেষ তদন্ত) [email protected]
সৈয়দ ইকবাল হোসেন মহাপরিচালক (আইসিটি ও প্রশিক্ষণ) [email protected]

আরো পড়ুন: ২৪ ফেব্রুয়ারি কি দিবস

দুদক কর্মকর্তাদের পরিচয় ও সম্পর্কিত তথ্য

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত, যা দেশের দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমন নিয়ে কাজ করে। বিভিন্ন সময়ে আমাদের অনেকের তাদের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন হতে পারে। দুই কারণে এটি গুরুত্বপূর্ণ: প্রথমত, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান ও দ্বিতীয়ত, সকল কর্মকাণ্ডের স্বচ্ছতা ও উত্তরদায়িত্ব নিশ্চিত করতে। এখানে আমরা কিছু প্রধান দুদক কর্মকর্তাদের তথ্য সরবরাহ করেছি যা আপনারা উপকারী মনে করতে পারেন।

মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ হলেন দুদকের চেয়ারম্যান। তার অফিস ই-মেইল: [email protected]। এছাড়াও তার অফিস ঢাকা শহরে অবস্থিত। তার পদবিটা যথেষ্ট পদমর্যাদাপূর্ণ এবং অত্যন্ত দায়িত্বশীল। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসাবে, তিনি দুদকের সকল কার্যক্রম ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন।
মোঃ জহুরুল হক একজন কমিশনার (তদন্ত) হিসেবে কর্মরত আছেন। তার ই-মেইল এড্রেস: [email protected]। তার দায়িত্ব হল বিভিন্ন দুর্নীতির মামলা তদন্ত করে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা।
মোছাঃ আছিয়া খাতুন বর্তমান কমিশনার (অনুসন্ধান)। তিনি অনুসন্ধানমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেন যা দুর্নীতির ঘটনা গুলো গভীরে গিয়ে খুঁজে আনতে সাহায্য করে। তার ই-মেইল: [email protected]
মোঃ মাহবুব হোসেন হলেন দুদকের সচিব। তার ই-মেইল: [email protected]। সচিব হিসেবে তিনি প্রশাসনিক কাজ এবং সিদ্ধান্তগুলি বাস্তবায়ন করে থাকেন যা দুদকের কার্যক্রমের জন্য অপরিহার্য।
মীর রুহুল আমিন মহাপরিচালক (লিগ্যাল ও প্রসিকিউশন) পদে আছেন। আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া ও মামলার আদালত পরিচালনা করা তার প্রধান কাজ। তার ই-মেইল: [email protected]
মোঃ জাকির হোসেন দুদকের তদন্ত – ২ বিভাগের মহাপরিচালক হিসেবে কার্যক্রম করছেন। তার ই-মেইল: [email protected]। এই পদে তিনি সংস্থার বিভিন্ন বিভাগের সাথে সমন্বয় সাধন করছেন।
মোঃ রেজানুর রহমান তদন্ত – ১ বিভাগের মহাপরিচালক। তার দায়িত্বের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হল বিভিন্ন তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করা। তার ই-মেইল: [email protected]
মোঃ মোকাম্মেল হক মানিলন্ডারিং প্রতিরোধেৎম মহাপরিচালক। তার ই-মেইল: [email protected]। তার দায়িত্ব হল মানিলন্ডারিং এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা এবং বিভিন্ন কৌশল প্রয়োগ করে অর্থনৈতিক অপরাধগুলির প্রমাণ সংগ্রহ করা।
রেজওয়ানুর রহমান প্রশাসন বিভাগের মহাপরিচালক। তার ই-মেইল: [email protected]। তিনি প্রশাসনিক কাজগুলো পরিচালনা করে থাকেন যা সংস্থার কার্যকরী কার্যক্রমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মোঃ আক্তার হোসেন প্রতিরোধ বিভাগের মহাপরিচালক। তার ই-মেইল: [email protected]। তিনি বিভিন্ন দুর্নীতি প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
মীর মোঃ জয়নুল আবেদীন শিবলী বিশেষ তদন্ত বিভাগের মহাপরিচালক। দুদকের প্রধান কার্যালয়ে তার অফিস অবস্থিত। তার ই-মেইল: [email protected]
সৈয়দ ইকবাল হোসেন আইসিটি ও প্রশিক্ষণ বিভাগের মহাপরিচালক। তার দায়িত্ব হল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতি প্রতিরোধ। তার ই-মেইল: [email protected]

দুদক কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ কেন জরুরি?

দুদক কর্মকর্তাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার মাধ্যমে তারা বিষয়গুলি সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি দিতে পারেন যা জনসাধারণের জন্য উপকারী হতে পারে। দুর্নীতি প্রতিরোধে গৃহীত কৌশলগুলো তারা জনসাধারণের সাথে শেয়ার করতে পারেন। এছাড়াও, প্রকৃত তথ্য এবং অভিযোগ গুলো সঠিকভাবে প্রাপ্তি এবং ব্যবস্থাপনা করার জন্য এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই কর্মকর্তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণ তাদের দায়িত্বশীলতার বিষয়ে আশ্বস্ত হতে পারে। এটি জনসাধারণের আন্তরিকতা এবং আইনানুগতার প্রতি আস্থা বাড়াতে সহায়ক।

আমরা আশা করি যে এই সংক্ষিপ্ত পরিচয় এবং যোগাযোগ তথ্য আপনাদের উপকারে আসবে। নিবেদিতচর্চা এবং স্বচ্ছতার সাথে দুদকের কর্মকর্তারা কাজ করছেন এই বিশ্বাস আমাদের সবার থাকা উচিত। দুর্নীতি মুক্ত একটি সমাজ গঠনে তারা মৌলিক ভূমিকা পালন করছেন। আপনাদের সকলকে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার আন্তরিক আহ্বান জানাচ্ছি।

Scroll to Top